Vidushi Alaka Das Receives Lakshyapar Lifetime Achievement Award 2019

ALAKA DAS BEING HONOURED BYMANIPURI DANCE PERFORMED BY MANIPURI THEATRE

ALAKA DAS BEING HONOURED BYMANIPURI DANCE PERFORMED BY MANIPURI THEATRE

LETTER OF HONOUR BEING PRESENTED TO ALAKA DAS AMID PETAL SPRAY
Alaka Das
Nationality: Bangladeshi
Occupation: Music artist
Years active: 1961–present
Parent(s): Pandit Surendra Narayan Das and Bela Das
Relatives: Sudhin Das (Uncle)
Awards District Shilpakala Padak 2014
Nazrul Sommanona 2011
Pacific Viewer’s Choice Award 1992
Alaka Das is an artist of classical music of Bangladesh born in Comilla in 1946. She is noted for singing many unconventional Raagas (Classical Music) in state owned medias.
Family
Das’ father was a classical musician, Pandit Surendra Narayan Das. From father, she learnt all the basics of music. Her uncle is Sudhin Das from whom she learnt Nazrul Sangeet for a few days. Her younger brother Manas Kumar Das Subrata Das, Tapas Kumar das are also a singer of Nazrul Sangeet in Bangladesh.
Early life and career
Das started her professional music career by enlisting in Bangladesh Betar during 1963. Later, she enlisted in Bangladesh Television during 1967. She is enlisted in both this state owned media as a Senior Artist of classical music and Nazrul Sangeet. After the death of her father, Since 1986, she is acting as a Principal of Sangeet Shikhharthee Sammilan, one of the oldest music schools in Bangladesh. This music school was established by Suren Das in 1942 at Talpukur Par, Comilla.
Literature works
During 2015, she published a book of classical music named Raag Manjori (রাগ মঞ্জরী).
During 2011, She published the music book Raag Manjusha as a co-editor along with her brother Manas Kumar Das. This book was written by her father Pandit Suren das.
Awards and achievement
Shilpakala Padak 2014
Songeet Niketan Sommanona 2014
Binoy Sahitto Sommanona 2013
Nazrul Sommanona 2011 by Nazrul Sangeet Shilpi Porishod, Dhaka
অলকা দাশ বাংলাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে একজন সুপরিচিত কন্ঠশিল্পী। ১৯৪৬ সালে কুমিল্লার তালপুকুর পাড়স্থ পিতার পৈতৃক নিবাসে তাঁর জন্ম। পিতা গায়নাচার্য শ্রী সুরেন্দ্র নারায়ণ দাশ ছিলেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। মাতা শ্রীমতি বেলা দাশের ইচ্ছায় মাত্র ৪ বছর বয়সে অলকা দাশের সঙ্গীতে হাতেখড়ি হয় পিতার নিকট। পিতার কাছে সঙ্গীত শিক্ষার পাশাপাশি তিনি কাকা শ্রী সুধীন দাশের কাছেও কিছুদিন নজরুল সঙ্গীতের তালিম নিয়েছিলেন। তবে সঙ্গীত শিক্ষার সিংহভাগই তিনি তার পিতার কাছ থেকে লাভ করেন।
১৯৬২-৬৩ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে তৎকালীন রেডিও পাকিস্তান বর্তমানে বাংলাদেশ বেতার, ঢাকা কেন্দ্রে শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে অলকা দাশ তাঁর পেশাদারি সঙ্গীতজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত হন। উভয় গণমাধ্যমে তিনি প্রথমে ধ্রুপদী সঙ্গীত এবং পরবর্তীতে নজরুল সঙ্গীত এবং আধুনিক গানের শিল্পী হিসেবেও তালিকাভুক্ত হন।
সুদীর্ঘ ৫০ বছরের অধিক সঙ্গীতশিল্পী জীবনে ঢাকা বেতার, চট্টগ্রাম বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশন সহ জাতীয় গণমাধ্যমে শ্রীমতি অলকা দাশ বহু প্রচলিত, অপ্রচলিত রাগ-রাগিণী পরিবেশন করেছেন। গণমাধ্যমে সিংহভাগ অনুষ্ঠানে অপ্রচলিত রাগসমূহ পরিবেশন করে তিনি লুপ্তপ্রায় বহু রাগকে পুনর্জীবিত করে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন।
পিতার রেখে যাওয়া সঙ্গীতের পান্ডুলিপি শ্রীমতি অলকা দাশ তাঁর অনুজ মানস কুমার দাশকে সাথে নিয়ে যৌথভাবে সম্পাদনায় ২০১১ সালে ‘রাগ মঞ্জুষা’ নামকরণে গ্রন্থটি প্রকাশ করেন তথা পিতার অসমাপ্ত কার্যটি সম্পূর্ণ করেন। রাগ মঞ্জুষা প্রকাশের পর ২০১৫ সালে শ্রীমতি অলকা দাশ স্বনামে প্রকাশ করেন উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত বিষয়ক আরেকটি গ্রন্থ ‘রাগ মঞ্জরী’। রাগ মঞ্জরী গ্রন্থটি সঙ্গীত প্রশিক্ষক, শিক্ষার্থী সকলের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সহায়ক গ্রন্থ।
১৯৮৭ সালে কুমিল্লা জেলা প্রশাসন কর্তৃক জেলার অন্যতম কৃতি সন্তান হিসেবে সম্বর্ধনা লাভ। ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের দর্শক শ্রোতা জরিপে দেশের শ্রেষ্ঠ উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে ‘যায় যায় দিন’ প্যাসিফিক পুরষ্কার লাভ করেন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মেলনে বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীত সাধক ‘পরিমল দত্ত স্মৃতি পদক’ এবং ২০১১ সালে ঢাকায় নজরুল সঙ্গীত শিল্পী পরিষদ কর্তৃক গুণী নজরুল সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে সম্মাননা লাভ করেন। শিল্প ও সংস্কৃতি চর্চায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিতে ২০০৯ সালে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘যাত্রী’ এবং ২০১৩ সালে ‘বিনয় সাহিত্য সংসদ’ কর্তৃক বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত। উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে সামগ্রিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘জেলা শিল্পকলা একাডেমী সম্মাননা-২০১৪’ তে ভূষিত। শ্রীমতি অলকা দাশ শিল্পীর পাশাপাশি একজন সঙ্গীত প্রশিক্ষকও। ১৯৮৬ সালে পিতার জীবনাবসানের পর, পিতা প্রতিষ্ঠিত সঙ্গীত প্রতিষ্ঠান ‘সঙ্গীত শিক্ষার্থী সম্মিলন’ এর অধ্যক্ষ তথা সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
Latest Comments